১। “যখন তুমি চিন্তিত ও উদ্বিগ্ন থাকবে, তখন ধৈর্য্য ধরবে। ধৈর্য্যের চাবি সুখের দরজা খুলে দেয়।”
২।“প্রত্যেক ব্যক্তিকে একটা নিদির্ষ্ট কাজ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে এবং সেই কাজটি তার হৃদয়ে গ্রন্থিত আছে এবং প্রতিটি মানুষ ভেতর থেকে ঠিক সেই কাজটি করার জন্যই তাড়না অনুভব করে।”
৩। “আমাদের চারদিকে সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে। সাধারণত একে বুঝতে একটি বাগানে হাঁটার প্রয়োজন অনুভব করি আমরা।”
৪। “যত বেশি নীরব হবে, তত বেশি শুনতে পাবে!!!”
৫। “যদি আলো থাকে তোমার হৃদয়ে তাহলে ঘরে ফেরার পথ তুমি অবশ্যই খুঁজে পাবে।”
৬। “যে মুহূর্তে তুমি তোমার উপর পতিত সকল বাধা বিপত্তিকে স্বীকার করে নিবে, তখন থেকেই গুপ্তদ্বার তোমার জন্য উন্মুক্ত হয়ে যাবে!”
৭। “তোমাকে ঘিরে থাকা কালো মেঘ থেকে নিস্কৃতি লাভ করো! এরপর দেখবে তোমার নিজের আলো পূর্ণিমার চাঁদের মতই উজ্জ্বল!
৮। “শোক করো না। তুমি যাই হারাও না কেন তা অন্য কোনো রূপে ফিরে আসবে।”
৯। “যখন নিজের মূল্য নির্ধারণের দিনটি আসবে তখন আপনার পরিচয় ফুটিয়ে তোলাটাই বিজ্ঞানের নির্যাস।”
১০। “কেউ যখন কম্বলকে পেটাতে থাকে তখন সেটা কম্বলের বিরুদ্ধে নয়, ধুলোর বিরুদ্ধে।”
১১। “শোক প্রকাশ হতে পারে সমবেদনার বাগান। যদি সবকিছুতে নিজের হৃদয়টাকে উদার রাখতে পারেন, বেদনা আপনার শ্রেষ্ঠ বন্ধু হতে পারে।”
১২। “কন্ঠকে নয়, শব্দকে ধরে তোলো | মনে রেখো- ঝড় নয়, বৃষ্টিতেই ফুল বেড়ে ওঠে।”
১৩। “জম্ম হয়েছে তোমার পাখা নিয়ে। উড়ার ক্ষমতা তোমার আছে তারপরেও খোঁড়া হয়ে আছো কেন!”
১৪। “মোমবাতি হওয়া সহজ কোন কাজ নয়। আলো দেওয়ার জন্য প্রথম নিজেকেই পুড়তে হয়।”
১৫। “বৃক্ষের মতো হও, আর মৃতপাতাগুলো ঝরে পড়তে দাও।”
১৬। “মানব কায়া অচিন্ত্য আত্মার যন্ত্রস্বরুপ।”
১৭। “মৌনতায়” তোমার আত্মার স্বকীয় “গোলাপকুঞ্জ” উন্মোচিত কর।”
১৮। “কৃতজ্ঞতাকে আলখাল্লা রূপে পরিধান কর; আর সেটাই তোমার জীবনকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ করে তুলবে।”
১৯। “এমন একটি আওয়াজ আছে, যা শব্দহীন। শুনে দেখো।”
২০। “নতুন পথে যাত্রার প্রারম্ভে এমন কারো উপদেশ গ্রহণ করোনা, যে কোনদিন ঘরের বাইরে পদার্পণ করেনি।”