আমার দৃষ্টিতে স্বপ্নের দেশ-৫ | হোয়াইট হাউজ ভিজিট

হোয়াইট হাউজ

জুলাইয়ের শেষের দিক থেকে আগষ্টের প্রথম দিকের আবহাওয়াটা খুবই ভালো ছিল। আমরা ছিলাম ওয়াশিংটন ডিসির পাশেই আরলিংটন সিটিতে। আরলিংটন সিটিটা ভার্জিনিয়া রাজ্যে পড়েছে। 

আমার দৃষ্টিতে স্বপ্নের দেশ-৪ । দ্বিতীয় বাঙ্গালী

দ্বিতীয়-বাঙ্গালী

আমাদের পৌঁছার কয়েক দিনের মধ্যেই সবার আইডি কার্ড হয়ে গেছে। আমার স্বামী ইউএসএ মিলিটারি কার্ড পেয়ে গেছেন। সাথে আমাদেরকেও মিলিটারি ফ্যামিলি কার্ড দিয়ে দিয়েছে। তার মানে আমরা এখন থেকে মিলিটারী সদস্যদের সব সুবিধা পেতে পারি। মিলিটারি সদস্যদের একটা সুবিধা হচ্ছে ‘কমিসারী’, মানে ডিসকাউন্টেড শপ – অনেকটা আমাদের সিএসডি এর মত।

আমার দৃষ্টিতে স্বপ্নের দেশ-৩। প্রথম বাঙ্গালী

প্রথম বাঙ্গালী

বাসার পাশেই রাস্তার ওপাড়ে পেন্টাগন সিটি শপিং মল। সেখানে অনেক নামী-দামী ব্র্যান্ডের শপ। তার মধ্যে খুব উল্লেখযোগ্য ছিল কস্টকো (Costco)।  আমেরিকার সবচেয়ে বড় পাইকারী সুপার চেইন শপ। শুধুমাত্র কার্ডধারীরাই কস্টকোতে প্রবেশ এবং কেনাকাটা করতে পারেন। ১০০ ডলার জমা দিয়ে কার্ড করতে হয়। তবে একজন কার্ডধারীর সাথে তার পরিবারের অন্যান্য সদস্য বা অতিথি সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করতে পারেন।

আমার দৃষ্টিতে স্বপ্নের দেশ-২ । পেন্টাগন সিটির বাসা

আমেরিকার পেন্টাগণ সিটির বাসা

মালপত্র নিয়ে বের হতে যাব, তখনি দেখি আমাদের নামসহ প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মাঝ বয়সী দীর্ঘাকার একজন আমেরিকান মহিলা। আমরা এগিয়ে আসতেই পরিচয় দিলেন, “আমি শ্যারন, আপনাদের হাউস লিজিং এজেন্ট”।

আমার দৃষ্টিতে স্বপ্নের দেশ-১ | স্বপ্নের দেশ “আমেরিকা”

স্বপ্নের দেশ

অবশেষে অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৬ই জুলাই ২০০৯ দিবাগত রাত ২ টায় অর্থাৎ পঞ্জিকার হিসাব মতে ১৭ই জুলাই উড়াল দিলাম আমি, আমার স্বামী, আর আমাদের দুই ছেলে-মেয়ে। গন্তব্য-“স্বপ্নের দেশ আমেরিকা”।