কাজ নিয়ে বাণী । কাজ নিয়ে বিখ্যাত উক্তি সমূহ

কাজ নিয়ে বাণী

তাহারাই সৎ কর্মী, যাহারা স্বীয় ক্রোধকে দমন করতে পারে এবং অপরকে ক্ষমা করতে পারে, যখন ক্ষমা করা বিধেয়।
আল কোরআন

তিনটি জিনিস মৃত ব্যক্তির কাছে পাওয়া যায়, তাহার আত্নীয়-স্বজন, ধন দৌলত ও কর্ম। উহাদের দুইটি অর্থাৎ আত্নীয়-স্বজন ও ধন দৌলত ফিরিয়া আসে এবং একটি অর্থাৎ শুধু কর্মই সঙ্গে সঙ্গে থাকে।
আল হাদীস

এলোমেলো সবকিছু

এলোমেলো সবকিছু

মাঝে মাঝে এমন হয়
এলোমেলো লাগে সবকিছু,
মন লাগে না কিছুতেত
মিথ্যে মনে হয় সব কিছু।
ফেলে যেতে মন চায়
উড়ে যেতে ইচ্ছে হয়,
তবুও থেকে যেতে হয়
কঠিনের মাঝ দিয়ে
পার করে দিতে হয় সময়।

আমার দৃষ্টিতে স্বপ্নের দেশ ৩০ । ফিরে দেখা

ফিরে দেখা

আমার স্বল্পকালীন বসবাসের সময় খুব বেশী বাঙ্গালিদের সান্নিধ্য না পেলেও যতটুকু জেনেছি তাদের মাধ্যমে মোটামুটি ধারণা পেয়েছি আমাদের বাঙ্গালীরা কেমন আছে প্রবাসে। প্রবাসে বাঙ্গালীদের আন্তরিকতা অতুলনীয়। কিছু ব্যতিক্রম আছে যা সব ক্ষেত্রেই থাকে। প্রথম প্রথম কোন মলে বা শপে বাঙ্গালী কাউকে দেখলেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়তাম। এগিয়ে গিয়ে অনেকের সাথে কথা বলতাম। কেউ কেউ আন্তরিকতা দেখাত, কেউ আবার তেমন প্রতিক্রিয়া বা আগ্রহ দেখাত না। 

শক্তি ও সংগ্রাম নিয়ে বাণী

শক্তি সংগ্রাম নিয়ে বাণী

১। যে বিপদে ধৈর্য ধারণ করে আল্লাহ তাকে উত্তমরূপে পুরস্কৃত করেন। আল কোরআন

২। যে ব্যক্তি বিপদগ্রস্ত হয় নাই সে প্রকৃত সহিষ্ণু হইতে পারে না, যেমন বহুদর্শিতা ও অভিজ্ঞতা ব্যতীত কেহ সুচিকিৎসক হইতে পারে না।
আল হাদীস

ভুলতে পারি না

ভুলতে পারি না

কিছু ভালোবাসার স্মৃতি মনের গহীনে লেপ্টে থাকে আজীবন। কোনো বিষন্ন বিকেলে সেই স্মৃতি ভালোলাগার আবেশ ছড়ায়।

শেষবার তোমায় দেখলাম শাদায়! ধবধবে শাদায়! সন্তান প্রসবের সময় ঘনিয়ে আসলে ডাক্তারের কাছে না নিয়ে
বৈদ্যুতিক সংযোগ না থাকা গ্রামেই রেখেছিল তোমায়!

তোমার বাপ বড় ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল তোমাকে ঘাড় থেকে নামাতে।

নীলাভ শুভঙ্কর

নীলাভ শুভঙ্কর

নীলাভ শুভঙ্কর

তামান্না মহুয়া

চেয়ে দেখো, ইতিহাসের সবুজ স্বপ্নগুলো
যেন নীল তিমির জমে যাওয়া নিঃসঙ্গতার
বোবা কান্না ।
তুমি কি জানো শুভঙ্কর ?
সকালের শুভ্রতা ,আমার নিস্তব্ধতায়,
নীল হৃদয়ের প্রার্থনায় শুধু শুভংকরময় ॥

আমার দৃষ্টিতে স্বপ্নের দেশ ২৯ । মেঘের বহুরূপ

মেঘের বহুরূপ

ওয়াশিংটন ডিসি র উপর দিয়ে প্লেন যেতে যেতে দেখলাম কি সাজানো গুছানো বাড়ি, প্রতিটা বাড়ি নির্দিষ্ট দূরত্ব অনুযায়ী। গুছানো শহর। খুব ভালো লাগলো। অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে রাত হয়ে গেল।

আমাদের প্লেন মেঘের ভিতর ঢুকে গেল। ভীষণ সুন্দর দৃশ্য। সবসময় আকাশ আর মেঘ আমরা নিচ থেকে দেখি আজ উপর থেকে দেখছি মেঘকে। মেঘ যে এত রূপবতী তা আগে কখনো বুঝিনি। মেঘের বহুরূপে আমি বিমোহিত। আমার ক্লান্তি, দুচোখের ঘুম মেঘের রূপের কাছে হার মানল। আমি কিছুতেই এই সৌন্দর্য অবলোকনের সৌভাগ্য থেকে নিজেকে বঞ্চিত করতে চাইলাম না। কখনো কখনো মেঘকে মনে হচ্ছিল সাদা পাহাড়, কখনো কখনো শুভ্র বাড়ি, কখনো মনে হচ্ছিল সাদা তুলো উড়ে বেড়াচ্ছে। মেঘের ঘর বাড়ি, পাহাড়, মেঘের গাছ একেকবার একেকটা মনে হচ্ছিল। এত সুন্দর যে তা ভাষায় প্রকাশ করার ভাষা আমার জানা নেই। মেঘের বহুরূপ যতক্ষণ ছিলো ততক্ষণই আমি তা অবলোকন করলাম। সুবহানআল্লাহ।

আমার দৃষ্টিতে স্বপ্নের দেশ ২৮ । ব্যাগেজ বিড়ম্বনা

ব্যাগেজ বিড়ম্বনা

আমাদের সাড়ে এগারো মাসের সফর প্রায় শেষ হয়ে এলো।  দেশে ফেরার প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করলাম। জাতিগতভাবে আমাদের আবেগ একটু বেশি।  কোথাও বেড়াতে গেলে বিশেষ করে বিদেশে গেলে আত্নীয় স্বজনের জন্য সামান্য কিছু হলেও উপহার সামগ্রী আনার চেষ্টা করি। আমেরিকার লাগেজ নিয়ম অনুযায়ী আমরা সাধারণভাবে ৫০ পাউন্ড করে ৪ জন মোট ৮ টা ব্যাগ পাবো। কিন্তু মিলিটারীদের জন্য প্রতি ব্যাগের ওজন ৭০ পাউন্ড করে এবং জনপ্রতি ১ টা করে অতিরিক্ত ব্যাগ বরাদ্ধ অর্থাৎ আমাদের ৪ জনের ১২টা ব্যাগ যার প্রতিটির ওজন ৭০ পাউন্ড করে পাওয়ার কথা। আমরা সেই সুবিধা পাবো কিনা তা জানার জন্য আমাদের লিজিং কোম্পানী ওদের হেড অফিসের সাথে যোগাযোগ করে নিশ্চিত করল যে মাদের জন্য মিলিটারী ব্যাগেজ নিয়ম প্রযোজ্য হবে। আমরা মহা ফূর্তিতে কেনাকাটা করে ৫০ পাউন্ডের ব্যাগকে ৭০ পাউন্ড করা শুরু করলাম।

আমার দৃষ্টিতে স্বপ্নের দেশ ২৭ । কিছু ভিন্নতা, কিছু নিয়ম, কিছু অসংগতি

কিছু নিয়ম কিছু অসংগতি

আমেরিকাতে গৃহহীনদের জন্য সরকারীভাবে থাকার ব্যবস্থা থাকলেও অনেকে সেখানে থাকতে চায় না। কারণ ওখানে থাকলে নাকি অনেকের মাদকের টাকা জোগাড় হয় না। তারচেয়ে গৃহহীন হয়ে বাহিরে থেকে হাত পেতে যা পাওয়া যায় তা দিয়ে তাদের নেশার টাকা যোগাড় হয়ে যায়। এগুলো কোনটাই আমার নিজের কথা নয়, সবকিছুই জেনেছি নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে।

মায়ের কবিতা- ৪৮ । প্রিয়া

প্রিয়া

প্রিয়া বেগম কোহিনূর আক্তার খানম আমি হতাম যদি কোন এক শিল্পী তোমার ছবি এঁকে রাখতাম বুকের মাঝে। হতাম যদি কবি তোমার নামে লিখতাম কবিতা, রক্ত দিয়ে। হতাম যদি উপন্যাসিক রচনা করতাম তোমার নামে পান্ডুলিপি। হতাম যদি দেশের প্রধান স্বর্গ সুখে তোমায় আমি রাখতাম। হতাম যদি আমি ধন-কূপ তোমায় নিয়ে ঘুরে বেড়াতাম সারা বিশ্ব ভূমি। আমার … Read more